বাংলাদেশে শিশু হেফাজত নির্ধারণ করা হয় শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থের ভিত্তিতে। আদালত বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে, যেমন:
- শিশুর বয়স: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, কম বয়সী শিশুদের মায়ের সাথে রাখা হয়।
- অভিভাবকের স্থিতিশীলতা: আদালত দেখে কোন অভিভাবক স্থিতিশীল এবং লালন-পালনের উপযুক্ত পরিবেশ প্রদান করতে পারে।
- শিশুর পছন্দ: যদি শিশু যথেষ্ট বয়স্ক হয়, আদালত তার পছন্দ বিবেচনা করতে পারে।
- অভিভাবকের আচরণ: আদালত উভয় অভিভাবকের আচরণ এবং চরিত্রও মূল্যায়ন করবে।
শিশুর কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য শিশু হেফাজত মামলা পরিচালনায় আইনি পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।